পছন্দের আলেমের পক্ষালম্বনঃ আমাদের করণীয়
পছন্দের আলেমের পক্ষালম্বনঃ আমাদের করণীয়
এখানে বর্তমান সময়ের সবচেয়ে আলোচিত এবং তরুন ও যুব সমাজের পছন্দের প্রিয় আলেম ড. মিযানুর রহমান আযহারীর ভক্তদের উদ্দেশ্য করে সকল আলেমের ভক্তদের জন্য কয়েকটি কথা তুলে ধরলাম।
👉আযহারীর পক্ষে থেকে কি লাভ যদি তুমি গিবত, হিংসা আর কুৎসা থেকে বাচতে না পারো।
👉আযহারীর পক্ষে থেকে কি লাভ যদি তুমি তার মতো বিনয়ী হতে না পারো।
👉আযহারীর পক্ষে পোস্ট দিয়ে কি লাভ যদি তুমি নিজেকে সংশোধন করতে না পারো।
👉 আযহারীর পক্ষে ঝড় তুলে কি লাভ যদি তুমি অন্যের দোষ খোজা থেকে বিরত থাকতে না পারো।
★ পাবলিকলি অন্য আলেমকে হেনেস্তা করে বক্তব্য বা লেখালেখি করার আগে একবারও কি তোমার ভয় হয়না!!! একবারও কি তোমার মনে হয় না তুমি ভূল করতেছ। মতভেদ থাকবে, পারলে মার্জিত ভাষায় সংশোধন করে দাও, আর আলোচনা সমালোচনা নির্দিষ্ট গন্ডির মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখ। তুমি যে আলেমকে বিশ্রিভাবে উপস্থাপন করতেছ, আত্ম বিশ্লেষণ করে দেখ তুমি কি তারচেয়ে বেশী পরিশুদ্ধ? তোমার জীবনে কি তার চাইতে বড় ভূল নেই??? তিনিতো তোমার মতের বিরোধিতা করতেছে, হারাম কোন কাজ করতেছে না। অথচ তোমার আমার জীবন ঘাটলে বহু হারাম কাজের সন্ধান পাওয়া যেতে পারে।
এদেশে রাষ্ট্রযন্ত্র ইসলামের বিরুদ্ধে কতকিছুই না করলো এবং করতেছে, পারলে সেগুলোর বিরুদ্ধে পোস্ট দাও, লাইভে এসে প্রতিবাদ কর, গালি দিয়ে পোস্ট দাও। জানি পিঠের চামড়া থাকবেনা তাই সেগুলো করার সাহস তোমার নেই।
তুমিতো কোন ব্যক্তিকে প্রশ্নবিদ্ধ করতেছে না, তোমার বা তোমাদের এসব প্রচার প্রপাগাণ্ডার কারনে আলেম সমাজই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। সাধারণ জনগণ আলেম সমাজ থেকে মুখ ফিরিয়ে নেবে।
★ আসুন আমরা আযহারীর মতো হয়, কেউ গালি দিলে তাকে ভাই বলে বুকে টেনে নেবো। ভূল ধরিয়ে দিলে সংকোচ ছাড়াই স্বীকার করে নেবো। নিজেদেরকে সবচেয়ে বেশী জ্ঞানী ও পরিশুদ্ধ ভাববো না। অপপ্রচার ও গীবতে লিপ্ত হবো না।
★ বিশ্বাস করেন, হিংসা, মিথ্যাচার, অপবাদ করে কেউ জনপ্রিয় হতে পারেনি। সাময়িক কিছু লোক থেকে বাহবা পেলেও আল্টিমেটলি তারা হেরে যায়। এখন আপনিও যদি সেইম কাজে লিপ্ত হয়ে যান তাহলে তাদের আর আপনাদের মধ্যে আর তফাৎ কি!!!!
আপনি কাওমি, আলিয়া যারই অনুসারী হোন না কেন, নিজেকে কারো বিপক্ষ বানাবেন না। আপনি ইসলামের পক্ষে, তাওহিদের পক্ষে, আলেম ওলামার পক্ষে, এইভাবেই নিজেকে গড়ে তুলুন।
এইচ.এম নুর আলমফয়সাল
লেখক ও ব্লগার
এখানে বর্তমান সময়ের সবচেয়ে আলোচিত এবং তরুন ও যুব সমাজের পছন্দের প্রিয় আলেম ড. মিযানুর রহমান আযহারীর ভক্তদের উদ্দেশ্য করে সকল আলেমের ভক্তদের জন্য কয়েকটি কথা তুলে ধরলাম।
👉আযহারীর পক্ষে থেকে কি লাভ যদি তুমি গিবত, হিংসা আর কুৎসা থেকে বাচতে না পারো।
👉আযহারীর পক্ষে থেকে কি লাভ যদি তুমি তার মতো বিনয়ী হতে না পারো।
👉আযহারীর পক্ষে পোস্ট দিয়ে কি লাভ যদি তুমি নিজেকে সংশোধন করতে না পারো।
👉 আযহারীর পক্ষে ঝড় তুলে কি লাভ যদি তুমি অন্যের দোষ খোজা থেকে বিরত থাকতে না পারো।
★ পাবলিকলি অন্য আলেমকে হেনেস্তা করে বক্তব্য বা লেখালেখি করার আগে একবারও কি তোমার ভয় হয়না!!! একবারও কি তোমার মনে হয় না তুমি ভূল করতেছ। মতভেদ থাকবে, পারলে মার্জিত ভাষায় সংশোধন করে দাও, আর আলোচনা সমালোচনা নির্দিষ্ট গন্ডির মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখ। তুমি যে আলেমকে বিশ্রিভাবে উপস্থাপন করতেছ, আত্ম বিশ্লেষণ করে দেখ তুমি কি তারচেয়ে বেশী পরিশুদ্ধ? তোমার জীবনে কি তার চাইতে বড় ভূল নেই??? তিনিতো তোমার মতের বিরোধিতা করতেছে, হারাম কোন কাজ করতেছে না। অথচ তোমার আমার জীবন ঘাটলে বহু হারাম কাজের সন্ধান পাওয়া যেতে পারে।
এদেশে রাষ্ট্রযন্ত্র ইসলামের বিরুদ্ধে কতকিছুই না করলো এবং করতেছে, পারলে সেগুলোর বিরুদ্ধে পোস্ট দাও, লাইভে এসে প্রতিবাদ কর, গালি দিয়ে পোস্ট দাও। জানি পিঠের চামড়া থাকবেনা তাই সেগুলো করার সাহস তোমার নেই।
তুমিতো কোন ব্যক্তিকে প্রশ্নবিদ্ধ করতেছে না, তোমার বা তোমাদের এসব প্রচার প্রপাগাণ্ডার কারনে আলেম সমাজই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। সাধারণ জনগণ আলেম সমাজ থেকে মুখ ফিরিয়ে নেবে।
★ আসুন আমরা আযহারীর মতো হয়, কেউ গালি দিলে তাকে ভাই বলে বুকে টেনে নেবো। ভূল ধরিয়ে দিলে সংকোচ ছাড়াই স্বীকার করে নেবো। নিজেদেরকে সবচেয়ে বেশী জ্ঞানী ও পরিশুদ্ধ ভাববো না। অপপ্রচার ও গীবতে লিপ্ত হবো না।
★ বিশ্বাস করেন, হিংসা, মিথ্যাচার, অপবাদ করে কেউ জনপ্রিয় হতে পারেনি। সাময়িক কিছু লোক থেকে বাহবা পেলেও আল্টিমেটলি তারা হেরে যায়। এখন আপনিও যদি সেইম কাজে লিপ্ত হয়ে যান তাহলে তাদের আর আপনাদের মধ্যে আর তফাৎ কি!!!!
আপনি কাওমি, আলিয়া যারই অনুসারী হোন না কেন, নিজেকে কারো বিপক্ষ বানাবেন না। আপনি ইসলামের পক্ষে, তাওহিদের পক্ষে, আলেম ওলামার পক্ষে, এইভাবেই নিজেকে গড়ে তুলুন।
এইচ.এম নুর আলমফয়সাল
লেখক ও ব্লগার
Comments
Post a Comment