আল্লাহর কাছে প্রার্থনা হোক তার শিখানো কালামের মাধ্যমে
@পর্ব-০১
(এইচ.এম নূর আলম ফয়সাল)
♦নিজের জন্য অথবা অন্যের জন্য দোয়া, প্রার্থনা এবং সাহায্য চাওয়া মুসলিম হিসেবে আমরা তা করে থাকি মহান রাব্বুল আলামীন আল্লাহ তায়ালার কাছে। কেননা এই বিশ্বজগতের একমাত্র রাজাধিরাজ তিনিই। তাই দোয়াতো তার কাছেই করতে হবে অথবা সাহায্যও শুধুমাত্র তার কাছেই চাইতে হবে, যিনি আসমান- জমিন, দুনিয়া- আখেরাত, মানুষ, প্রানীকূল, বৃক্ষরাজি তথা দৃশ্যমান -অদৃশ্যমান সব কিছুই সৃষ্টি করেছেন।
♦এজন্যই আশরাফুল মাখলুকাত তথা মানুষ হিসেবে আমাদের সকল চাওয়া-পাওয়া, আবদার, অভাব, অভিযোগ একমাত্র তার কাছেই বলতে হবে, কেননা তিনি ছাড়া আর কারো ইখতিয়ার নেই মানুষের সমস্যা গুলো দূর করার। আর এক্ষেত্রে আমরা রাব্বুল আলামীনের কাছে প্রার্থনা করতে পারি তার শিখানো কালিমা বা বাক্য গুলোর দ্বারা। যেগুলো তিনি পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ ঐশী গ্রন্থ পবিত্র আল-কুরআনে বর্ণনা করেছেন। মূলত আল্লাহ তায়ালা পৃথবীতে বিভিন্ন সময় যেসব নবী- রাসূল প্রেরণ করেছেন, তারা অধিকাংশ সময়ে আল্লাহর কাছে যেভাবে প্রার্থনা করেছেন পবিত্র কুরআনের বিভিন্ন যায়গায় তা আলোচিত হয়েছে।
♦আমরা ধারাবাহিকভাবে সেগুলো জানার জন্য চেষ্টা করবো। আমরা নিয়মিতই মহান রবের দরবারে প্রার্থনা করে থাকি, কাজেই আমাদের প্রার্থনাকে আরো সুন্দর, গাম্ভীর্য ও অর্থবহ করতে অবশ্যই আমরা আল্লাহর কাছে যে বাক্যগুলোর দ্বারা প্রার্থনা করতেছি তার গভীরতা ও মর্মার্থ জানা প্রয়োজন।
♦আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করা হয় প্রধানত দু'টি কারনে; প্রথমত- সাধারণভাবে সকল মানুষ মনে করে যে, ভূল করলে আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করতে হয়। দ্বিতীয়ত - জীবনের সকল ক্ষেত্রে রবের সন্তুষ্টির লক্ষ্যে কল্যাণের পথে চলার জন্য এবং নিজেদের ইচ্ছাগুলো পূরণের জন্য আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করা হয়।
♦আল্লাহ তায়ালা বলেন "তোমরা আমাকে ডাকো, আমি তোমাদের ডাকে সাড়া দিবো"।
"তোমরা আমাকে স্মরন করো, আমি তোমাদেরকে স্মরন করবো"।
♦♦আগামিকাল অর্থাৎ ২য় পর্ব থেকে বিভিন্ন সূরায় বর্ণিত (সূরা ফাতিহা থেকে শুরু করে সূরা নাস পর্যন্ত) দোয়া সমূহ প্রেক্ষাপট সহ নিয়মিত পোস্ট করার জন্য চেষ্টা করবো, ইনশাআল্লাহ।
(এইচ.এম নূর আলম ফয়সাল)
♦নিজের জন্য অথবা অন্যের জন্য দোয়া, প্রার্থনা এবং সাহায্য চাওয়া মুসলিম হিসেবে আমরা তা করে থাকি মহান রাব্বুল আলামীন আল্লাহ তায়ালার কাছে। কেননা এই বিশ্বজগতের একমাত্র রাজাধিরাজ তিনিই। তাই দোয়াতো তার কাছেই করতে হবে অথবা সাহায্যও শুধুমাত্র তার কাছেই চাইতে হবে, যিনি আসমান- জমিন, দুনিয়া- আখেরাত, মানুষ, প্রানীকূল, বৃক্ষরাজি তথা দৃশ্যমান -অদৃশ্যমান সব কিছুই সৃষ্টি করেছেন।
♦এজন্যই আশরাফুল মাখলুকাত তথা মানুষ হিসেবে আমাদের সকল চাওয়া-পাওয়া, আবদার, অভাব, অভিযোগ একমাত্র তার কাছেই বলতে হবে, কেননা তিনি ছাড়া আর কারো ইখতিয়ার নেই মানুষের সমস্যা গুলো দূর করার। আর এক্ষেত্রে আমরা রাব্বুল আলামীনের কাছে প্রার্থনা করতে পারি তার শিখানো কালিমা বা বাক্য গুলোর দ্বারা। যেগুলো তিনি পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ ঐশী গ্রন্থ পবিত্র আল-কুরআনে বর্ণনা করেছেন। মূলত আল্লাহ তায়ালা পৃথবীতে বিভিন্ন সময় যেসব নবী- রাসূল প্রেরণ করেছেন, তারা অধিকাংশ সময়ে আল্লাহর কাছে যেভাবে প্রার্থনা করেছেন পবিত্র কুরআনের বিভিন্ন যায়গায় তা আলোচিত হয়েছে।
♦আমরা ধারাবাহিকভাবে সেগুলো জানার জন্য চেষ্টা করবো। আমরা নিয়মিতই মহান রবের দরবারে প্রার্থনা করে থাকি, কাজেই আমাদের প্রার্থনাকে আরো সুন্দর, গাম্ভীর্য ও অর্থবহ করতে অবশ্যই আমরা আল্লাহর কাছে যে বাক্যগুলোর দ্বারা প্রার্থনা করতেছি তার গভীরতা ও মর্মার্থ জানা প্রয়োজন।
♦আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করা হয় প্রধানত দু'টি কারনে; প্রথমত- সাধারণভাবে সকল মানুষ মনে করে যে, ভূল করলে আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করতে হয়। দ্বিতীয়ত - জীবনের সকল ক্ষেত্রে রবের সন্তুষ্টির লক্ষ্যে কল্যাণের পথে চলার জন্য এবং নিজেদের ইচ্ছাগুলো পূরণের জন্য আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করা হয়।
♦আল্লাহ তায়ালা বলেন "তোমরা আমাকে ডাকো, আমি তোমাদের ডাকে সাড়া দিবো"।
"তোমরা আমাকে স্মরন করো, আমি তোমাদেরকে স্মরন করবো"।
♦♦আগামিকাল অর্থাৎ ২য় পর্ব থেকে বিভিন্ন সূরায় বর্ণিত (সূরা ফাতিহা থেকে শুরু করে সূরা নাস পর্যন্ত) দোয়া সমূহ প্রেক্ষাপট সহ নিয়মিত পোস্ট করার জন্য চেষ্টা করবো, ইনশাআল্লাহ।

Comments
Post a Comment