মুহাররম মাস ও আশুরার ফযীলত
এইচ.এম নূর আলম ফয়সাল, নোয়াখালী। 👉মুহাররম আরবি ১২ টি মাসের মধ্যে তাৎপর্যপূর্ণ ৪ টি মাসের একটি। তাছাড়া মুহাররম হিজরি সালের প্রথম মাস। আল্লাহ তায়ালা সূরা তাওবার ৩৬ নং আয়াতে বলেন- " নিশ্চয়ই আল্লাহর বিধান ও গননায় মাস বারোটি। তারমধ্যে আসমান ও পৃথিবী সৃষ্টির দিন থেকে চারটি সম্মানিত। এটিই সুপ্রতিষ্ঠিত বিধান; সুতরাং এরমধ্যে তোমরা নিজেদের প্রতি জুলুম করো না"। 👉 মুহাররমের ১০ম দিনকে আশুরা বলা হয়। এদিন আল্লাহ মুসা (আ) এবং তার জাতিকে ফেরাউনের জুলুম থেকে মুক্তি দিয়েছেন। এদিনের সিয়ামের ফযীলত সম্পর্কে রাসুল (স) বলেন, " আশুরার একদিনের সিয়ামের ব্যাপারে আমি আল্লাহর কাছে এই প্রত্যাশা করি যে, তিনি এই সিয়ামের ওসিলায় পূর্বের এক বছরের সগীরা গুনাহ মাফ করে দিবেন। (সহীহ মুসলিম)। এদিন ইহুদিরাও রোজা রাখে তাই আশুরার রোজা রাখার ক্ষেত্রে ইহুদিদের ব্যতিক্রম করা উচিৎ। কেননা এ ব্যাপারে রাসূল (স) বলেন, আমি যদি আগামি বছর বেচে থাকি ৯ এবং ১০ মুহাররম দুদিনই সিয়াম রাখবো। (সহীহ মুসলিম) 👉 নবী (স) মদীনায় হিজরতের পর দেখেন ইহুদীরা এ দিনে সিয়াম পালন করছে। নবী (স) বললেন, আমরা মুসার অনুসরনের দিক থেকে তোমা...